পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ত্রিপুরায় খাতা খুলল তৃণমূল। আগরতলায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এল ঘাসফুল।দলের পক্ষে “কুণাল ঘোষ বলেন, ‘মাত্র দু’ আড়াই মাসে চেষ্টা করেছি আমরা। এত হামলা, মামলার পর তৃণমূল দ্বিতীয় স্থানে। আম্বাসায় খাতা খুলেছি আমরা। যদি নির্বাচনী সন্ত্রাস না চলত, তাহলে আরও ভালো ফল হত। আমাদের লক্ষ্য ২০২৩। আজ আত্মবিশ্বাস বাড়ল। ত্রিপুরার মানুষকে ধন্যবাদ। নৈতিক জয় তৃণমূলের হয়েছে।’’
আগরতলা পুরসভা, ৬ নগর পঞ্চায়েত, ৭টি পৌর পরিষদ মিলিয়ে মোট ৩৩৪টি আসনে এই নির্বাচন হয়েছে। এরমধ্যে ১১২টি আসনে অন্য কোনও দল প্রার্থী না দেওয়ায়, সেই আসনগুলিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছে বিজেপি।
আজ ত্রিপুরা পুরসভার গণনার দিকে নজর ছিল সারা দেশের। বিজেপির দখলে আগরতলা কর্পোরেশন। ২৬ টি ওয়ার্ডেই জয়ী বিজেপি প্রার্থীরা।
রাজ্যজুড়ে মোট ১৩টি গণনা কেন্দ্রে সকাল থেকেই ছিল ত্রিস্ত্রীয় নিরাপত্তা। ত্রিপুর স্টেট রাইফেলস, কেন্দ্রীয় বাহিনী, এবং ত্রিপুরা পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার ভোট চলার সময়ই নজিরবিহীন নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ত্রিপুরায় অতিরিক্ত দু’কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাতে বলেছিল শীর্ষ আদালত। ত্রিপুরার পুরভোটের এই ফল প্রত্যাশিত ছিল। বিরোধীরা আগেই বলেছিল, ভোট লুঠ হয়েছে। বিপ্লব দেবের শাসনে লুঠ হয়েছে গণতন্ত্র।