পুবের কলম প্রতিবেদক: মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে চন্দ্রচূড় সেন। স্কুলের নাম: রামভোলা হাইস্কুল, জেলা: কোচবিহার। প্রাপ্ত নম্বর: ৬৯৩ (৯৯ শতাংশ)। দ্বিতীয় সাম্যপ্রিয় গুরু। স্কুলের নাম: পুরুলিয়া জেলা স্কুল, জেলা পুরুলিয়া। প্রাপ্ত নম্বর: ৬৯২ ( ৯৮.৯৬ শতাংশ)।
তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র উদয়ন প্রসাদ, বীরভূমের নিউ ইন্টিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্রী পুষ্পিতা বাঁশুরি এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যালয়ের ছাত্র নৈর্ঋতরঞ্জন পালের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১।
চতুর্থ স্থানে হুগলির কামারপুকুরের রামকৃষ্ণ মিশন মাল্টিপারপস স্কুলের ছাত্র তপোজ্যোতি মণ্ডল। প্রাপ্ত নম্বর (৯৮. ৫৭ শতাংশ)।
পঞ্চম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের পারুলডাঙ্গা নসরতপুর হাইস্কুলের ছাত্র অর্ঘ্যদীপ বসাক। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯ (৯৮.৪৩ শতাংশ)।
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে চার জন পরীক্ষার্থী। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র কৃশানু সাহা, মালদহের মোজামপুর হাইস্কুলের ছাত্র মহম্মদ শাহাবুদ্দিন আলি, পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র কৌস্তভ সাহু, দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যালয়ের ছাত্রী অলিভ গায়েনের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮ (৯৮.২৯ শতাংশ)।
সপ্তম স্থানে রয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের তিন জন পরীক্ষার্থী।
বালুরঘাট গার্লস হাইস্কুলের আবৃত্তি ঘটক এবং অর্পিতা ঘোষ, বালুরঘাট হাইস্কুলের সাত্বত দে পেয়েছে ৬৮৭ (৯৮.১৭ শতাংশ)।
এ ছাড়াও বীরভূমের সরোজিনী দেবী সরস্বতী শিশু মন্দিরের ছাত্র আরত্রীক সৌ, পূর্ব মেদিনীপুরের জ্ঞানদীপ বিদ্যাপীঠ হাইস্কুলের ছাত্র সুপম কুমার রায়, বিবেকানন্দ আশ্রম শিক্ষায়তনের ছাত্র কৌস্তভ মাল, এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের ছাত্র আলেখ্য মাইতিও সপ্তম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে।
পাশের হারে প্রথমে রয়েছে কালিম্পং ৯৬। দ্বিতীয় পূর্ব মেদিনীপুর। তৃতীয় কলকাতা। চতুর্থ পশ্চিম মেদিনীপুর। মাধ্যমিকে প্রথম দশে আছেন ৫৭ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে মোট ৮ জন পরীক্ষার্থী তালিকায় রয়েছে, মাধ্যমিকের ৬০ শতাংশের বেশি পেয়েছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৪১১ জন।
এবছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯,২৩,০১৩। এর মধ্যে ৩,৯৬,২৭৬ জন ছাত্র এবং ৪,৭৯,৮৩৭ জন ছাত্রী ছিল। ২০২৩ সালের মাধ্যমিকে পাশের হার ছিল ৮৬.১৫ শতাংশ।
গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলে মাধ্যমিক পরীক্ষা। আজ, ২ মে রেজাল্ট ঘোষণা করল পর্যদ। ৮০ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ হল। বাতিল হয়েছে ৪৬ জনের পরীক্ষা, ২ জন পরীক্ষার্থীর ফল প্রকাশিত হয়নি।