দেবশ্রী মজুমদার, রামপুরহাট: বগটুইয়ের রায় শান্তির পক্ষে। বগটুই গণহত্যা নিয়ে বিরোধীরা বাজার গরম করে। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী ঘটনার পর ছুটে যান। দোষী অফিসার থেকে দলের কর্মী কাউকেই রেয়াত করেন নি। মানবিক মুখ্যমন্ত্রী স্বজনহারাদের পাশে দাঁড়িয়ে চাকরি থেকে পরিবার পিছু পাঁচ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য সবই করেন। সেখানে খামে দশ হাজার টাকা নিয়ে স্বজনহারাদের কাছে শুভেন্দু অধিকারী ছুটে আসেন রাজনীতি করতে।
শহিদ বেদী নিয়ে শুভেন্দু অধিকারী চূড়ান্ত রাজনীতি করেন। ভেবেছিলেন এসব করে বগটুই দখলে আসবে। কিন্তু বগটুইয়ে দুটি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয় তৃণমূল। বগটুই তৃণমূলের প্রতি ভরসা রাখলো। পশ্চিমের সাত নং সংসদের নুরে আলম এবং আটের লক্ষ্মী বিবি আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গেছেন। নয় নং সংসদে নির্বাচন হয়। নয়ে তৃণমূলের নাজিমুল হক জয়ী হয়েছেন।
পূর্ব বগটুইয়ে নিহত তৃণমূল উপপ্রধান ভাদু সেখের আসনে তৃণমূল প্রার্থী রুবিনা সেখ জয়ী হন। রামপুরহাট এক ব্লক সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি বলেন, বগটুইয়ের মানুষ শান্তির পক্ষে ভোট দিয়েছেন। কুৎসা রটনা করে মানুষের মন জয় করা যায় না।