পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: দিল্লিতে দূষণ নিয়ে কৃষকদের ফসল পোড়ানোই দায়ী করা হয়েছিল। কিন্তু ফসল পোড়ানো কমলেও দিল্লিতে দূষণ সেই অবস্থাতেই রয়েছে। রাজধানীর আকাশ ঢেকেছে ধোঁয়াশার ঘন স্তরে ঢেকে গেছে। সোমবার সকালে সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ড অনুযায়ী বায়ুমান সূচক সোমবার সকাল ৭টায় ছিল ৪১৯। আইআইটি কানপুর, আইআইটি দিল্লি দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট (টিইআরআই) জানিয়েছে, বায়ু দূষণের আসল কারণ জানতে হবে।
রাজধানীতে বায়ু দূষণের কারণ বোঝার জন্য পিএম ২.৫ বা পার্টিকুলেট ম্যাটার তিন দিনের ডেটা রেফারেন্সের জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে। দূষণের প্রভাব পড়েছে মানুষের শরীরে। ২৬ নভেম্বর দিল্লিতে বায়ু মান সূচক ছিল ৪০০ ছাড়িয়েছে। তবে দিল্লিতে খড় পোড়ানোর কারণে দিল্লিতে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। দূষণের ২২ শতাংশ খড় পোড়ানো ও ৩৮ শতাংশ যানবাহনের দূষণের থেকে আসছে। সকাল ৯টা থেকে ১১টার মধ্যে যানবাহনের দূষণের মাত্রা ছিল ২০০ মাইক্রোগ্রাম/ঘন মিটারের বেশি। অফিসের সময় সবথেকে বেশি যানবাহন চলে, তাই সেই সময়টিতে দূষণের মাত্রা বেশি। ২৬ শতাংশ আসছে কলকারখানা থেকে নির্গত গ্যাস, জ্বালানি, কার্বন থেকে।