পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: গাজায় জল, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট পরিষেবা সবকিছু বন্ধ। ইতিমধ্যে হয়তো প্রয়োজনীয় খাদ্য ও জল সরবরাহও বন্ধ হয়ে গেছে। কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে গাজা উপত্যকার জ্বালানি শেষ হয়ে যাবে। রাষ্ট্রসংঘের মানবিক সংস্থা ওসিএইচএ সতর্ক করে বলেছে, অবশিষ্ট জ্বালানি দিয়ে হাতে গোনা কয়েক দিন মাত্র চলা যাবে।
শনিবার থেকে গাজা উপত্যকায় কোনো ত্রাণ পৌঁছয়নি এবং সোমবার ইসরায়েল এই অঞ্চলে ‘সম্পূর্ণ অবরোধ’ ঘোষণা করেছে। তারা বলেছে, বিদ্যুৎ, খাদ্য, জ্বালানি ও জল সরবরাহ বন্ধ রাখা হবে। এহেন পরিস্থিতিতে সেদেশে আটক প্রায় ১৮ হাজার ভারতীয়।
ঘটনাপ্রসঙ্গে এক ভারতীয় মহিলা জানান, গাজার পরিস্থিতি খুব খারাপ। অবিলম্বে আমাদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যান।
মোদি সরকারের কাছে কাতর আর্জি জানিয়ে লুবনা নাজির সাহু জানান, আমরা খুব বাজে পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গেছি। অত্যাচারী ইহুদীদের বোমা বর্ষণের ঘটনা বেড়েই চলেছে।
কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আশেপাশের সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। গাজায় বসবাসকারী জম্মু ও কাশ্মীরের ভারতীয় লুবনা নাজির শাবু এদিন সংবাদমাধ্যমে জানান, ইসরায়েল-হামাস সংঘাত চতুর্থ দিনে প্রবেশ করেছে। এই ঘটনায় উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৬০০ জন প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে গাজা প্রান্তে ৭৮৮ জন নিহত এবং ৪১০০ জন আহত হয়েছে। বোমা হামলার শব্দ খুবই ভয়ঙ্কর। শাবু, যিনি গাজায় তার স্বামী, নেদাল টোমান এবং কনিষ্ঠ কন্যা