পঞ্চায়েত সমিতির ২৭ টির মধ্যে ২৭ তৃণমূল। জেলা পরিষদের ৩টির মধ্যে ৩ টিতে এগিয়ে। অবশ্য ১৫৬ এর মধ্যে এখানে ১৩০ টাতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ছিল তৃণমূল। ২৬টিতে ভোট হয়। তারমধ্যে ২৫ টিতে তৃণমূল জয়ী। ইলামবাজার পঞ্চায়েত সমিতিতেও পনেরোটি আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দিতায় জয়ী হয় তৃণমূল। ইলামবাজারে তেরো নং আসনে বিকাশ রায় চৌধুরী ২৯,৪৬৭ টি ভোটে জয়ী হন। বিধানসভা নির্বাচনে তিনি সাতাশ হাজার ভোট পান। অন্যদিকে, নানুরেও কাজল সেখ ৪০,০০০ হাজার ভোটে জয়ী হন। তবে তৃণমূলের গতি অপ্রতিরোধ্য হলেও, জেলার জয়ের রথ কিছুটা হলেও থেমে যায় নলহাটি দুই ব্লকে। বীরভূমের নলহাটি ২ নম্বর ব্লকের বারা ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ২২ টি আসনের মধ্যে বাম কংগ্রেস জোট ১২ টি আসনে জয়ী। পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলাপরিষদের ফল এখনো বের হয় নি।
অন্যদিকে, বগটুই তৃণমূলের প্রতি ভরসা রাখলো। পশ্চিমের সাত নং সংসদের নুরে আলম এবং আটের লক্ষ্মী বিবি আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গেছেন। নয় নং সংসদে নির্বাচন হয়। নয়ে তৃণমূলের নাজিমুল হক জয়ী হয়েছেন। পূর্ব বগটুইয়ে নিহত তৃণমূল উপপ্রধান ভাদু সেখের আসনে তৃণমূল প্রার্থী রুবিনা সেখ জয়ী হন। রামপুরহাট এক ব্লক সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি বলেন, বগটুইয়ের মানুষ শান্তির পক্ষে ভোট দিয়েছেন।