পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ “আমি চাই আমার বাবার চিতাভস্ম তাঁর মাতৃভূমিতে ফিরে আসুক, প্রয়োজনে ডিএনএ পরীক্ষা করাতেও আমি প্রস্তুত”। দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের দিন কেন্দ্রের কাছে এমনটাই আর্জি পেশ করলেন নেতাজি কন্যা অনিতা বসু পাফ।
৭৯ বছর বয়সী অনিত বসু বর্তমানে জার্মানিতে বসবাস করছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন নেতাজির সমগ্র জীবন জুড়ে স্বাধীনতার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই ছিলনা। ১৯৪৫ সালের ১৮ অগস্ট তাইহোকু বিমান দূর্ঘটনায় নিহত হন সুভাষ। এমন দাবি করা হলেও তা বিশ্বাস করেননা বেশিরভাগ দেশবাসী। নেজাজির অন্তিম পরিনতি কি তা আজও রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে।
নেতাজির দেহাবশেষ আজও জাপানের রেনকোজি মন্দিরে সংরক্ষিত।এমনটাই দাবি করা হয়। নেতাজির অন্তর্ধান রহস্য উন্মোচনের জন্য একের পর এক কমিশন গঠিত করা হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতার ৭৬ বছর পরেও আজও রহস্যাবৃত এই দেশনায়কের অন্তিম পরিনতি কি হয়েছিল।যদিও নেতাজি গবেষকদের অধিকাংশই বিশ্বাষ করেন তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি নিহত হননি।
এই টানাপোড়েনের অবসানই চান অনিতা বসু। নেতাজি কন্যা বলছেন এই সন্দেহ দূর করার জন্য চিতাভস্মের ডিএনএ টেস্ট করা হোক। নেতাজির চিতাভস্ম ফিরুক ভারতের মাটিতে। দেশের জনগণের কাছেও তাঁর কাতর আর্জি “ নেতাজিকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনুন’’