পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ : হতে চেয়েছিলেন ডাক্তার, তবে মাত্র ১ নম্বরের জন্যে ফসকে গিয়েছিল সেই সুযোগ। তারপরই মনের জেদ বেড়ে গিয়েছিল মনীষার। ২৬ বছর বয়সী এই মনীষা রোপেতা এখন সিন্ধু পুলিশে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কয়েকজন মহিলা অফিসারের মধ্যে একজন। সব থেকে বড় কথা তিনি পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রথম মহিলা, যিনি ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট হয়েছেন।
মহিলাদের ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেওয়া অনেক কঠিন কাজ। সমাজ সহজে মেনে নেয়না। তবে সব অসম্ভবকে বাস্তবে পরিণত করেছেন মনীষা। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের জাকোবাবাদ এলাকার মনীষা রোপেতা বলেন, ছোটবেলা থেকে আমি এবং আমার বোনেরা সেকেলে পিতৃতন্ত্র দেখেছি, যেখানে মেয়েদের বলা হয় তারা শিক্ষিত হতে পারে তবে পেশা হিসাবে শুধুমাত্র শিক্ষক বা ডাক্তার হতে পারে। তিনি আরও জানিয়েছেন,নারীরা আমাদের সমাজে সবচেয়ে নিপীড়িত এবং অনেক অপরাধের লক্ষ্যবস্তু এবং আমি পুলিশে যোগ দিয়েছি কারণ আমি মনে করি আমাদের সমাজে নারীদের ‘রক্ষক’ দরকার।
জানা গিয়েছে, রোপেতা বর্তমানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন, তাঁকে লিয়ারির অপরাধপ্রবণ এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হবে। ডিএসপি মনীষা বলেন, আমি একটি ফেমিনাইজেশন অভিযানের নেতৃত্ব দিতে চাই এবং পুলিশ বাহিনীতে লিঙ্গ সমতাকে উৎসাহিত করতে চাই। আমি নিজেও সবসময় পুলিশের কাজের প্রতি খুব অনুপ্রাণিত এবং আকৃষ্ট হয়েছি।
জানা গিয়েছে, মনীষা সিন্ধু পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরীক্ষায় ৪৬৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৬তম স্থান অধিকার করেছে। রোপেতার বাবা ছিলেন জাকোবাবাদের ব্যবসায়ী। মনীষার বয়স যখন ১৩ তখন তার বাবা মারা যান। পরে মায়ের সঙ্গে করাচিতে থাকা শুরু করেন এবং পড়াশোনা করেন করাচিতেই।
রোপেতা জানিয়েছেন, তার নিজের শহরের মেয়েরা খুব একটা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে না। এমনকি যখন তার আত্মীয়রা জানতে পেরেছিল যে সে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করছে, তারা বলেছিল রোপেতা এই কঠিন পেশায় বেশিদিন টিকবে না। তবে আমি সবাইকে ভুল প্রমাণ করেছি।
লাহোর, ২৯ জুলাই: হতে চেয়েছিলেন ডাক্তার, তবে মাত্র ১ নম্বরের জন্যে ফসকে গিয়েছিল সেই সুযোগ। তারপরই মনের জেদ বেড়ে গিয়েছিল মনীষার। ২৬ বছর বয়সী এই মনীষা রোপেতা এখন সিন্ধু পুলিশে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কয়েকজন মহিলা অফিসারের মধ্যে একজন। সব থেকে বড় কথা তিনি পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রথম মহিলা, যিনি ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট হয়েছেন।
মহিলাদের ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেওয়া অনেক কঠিন কাজ। সমাজ সহজে মেনে নেয়না। তবে সব অসম্ভবকে বাস্তবে পরিণত করেছেন মনীষা। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের জাকোবাবাদ এলাকার মনীষা রোপেতা বলেন, ছোটবেলা থেকে আমি এবং আমার বোনেরা সেকেলে পিতৃতন্ত্র দেখেছি, যেখানে মেয়েদের বলা হয় তারা শিক্ষিত হতে পারে তবে পেশা হিসাবে শুধুমাত্র শিক্ষক বা ডাক্তার হতে পারে। তিনি আরও জানিয়েছেন,নারীরা আমাদের সমাজে সবচেয়ে নিপীড়িত এবং অনেক অপরাধের লক্ষ্যবস্তু এবং আমি পুলিশে যোগ দিয়েছি কারণ আমি মনে করি আমাদের সমাজে নারীদের ‘রক্ষক’ দরকার।
জানা গিয়েছে, রোপেতা বর্তমানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন, তাঁকে লিয়ারির অপরাধপ্রবণ এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হবে। ডিএসপি মনীষা বলেন, আমি একটি ফেমিনাইজেশন অভিযানের নেতৃত্ব দিতে চাই এবং পুলিশ বাহিনীতে লিঙ্গ সমতাকে উৎসাহিত করতে চাই। আমি নিজেও সবসময় পুলিশের কাজের প্রতি খুব অনুপ্রাণিত এবং আকৃষ্ট হয়েছি।
জানা গিয়েছে, মনীষা সিন্ধু পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরীক্ষায় ৪৬৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৬তম স্থান অধিকার করেছে। রোপেতার বাবা ছিলেন জাকোবাবাদের ব্যবসায়ী। মনীষার বয়স যখন ১৩ তখন তার বাবা মারা যান। পরে মায়ের সঙ্গে করাচিতে থাকা শুরু করেন এবং পড়াশোনা করেন করাচিতেই।
রোপেতা জানিয়েছেন, তার নিজের শহরের মেয়েরা খুব একটা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে না। এমনকি যখন তার আত্মীয়রা জানতে পেরেছিল যে সে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করছে, তারা বলেছিল রোপেতা এই কঠিন পেশায় বেশিদিন টিকবে না। তবে আমি সবাইকে ভুল প্রমাণ করেছি।