পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: প্রকাশিত হল পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল। ৯ টার সময় প্রকাশিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছেন প্রায় ১১ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৩ জন পরীক্ষার্থী। এদের মধ্যে ছাত্র ৫ লাখ ৫৯ জন এবং ছাত্রী ৬ লাখ ২৬ হাজার ৮০৪ জন। ৪ হাজার ১৫৪টি পরীক্ষাকেন্দ্রে এ বছর পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।
কোন কোন ওয়েবসাইট থেকে মাধ্যমিকের ফলাফল জানা যেতে পারে তে পারবেন
কোন কোন ওয়েবসাইট থেকে মাধ্যমিকের ফলাফল জানা যেতে পারে তে পারবেন
১) www.wbbse.wb.gov.in
২) wbresults.nic.in
কীভাবে মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখতে পাবেন?
১) wbresults.nic.in / www.wbbse.wb.gov.in সাইটে যেতে হবে।
২) WBBSE class 10th Results লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে।
৩) নিজের রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিতে হবে।
৪) submit-এ ক্লিক করতে হবে।
৪) স্ক্রিনে মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট দেখাবে।
মাধ্যমিকে এগিয়ে থাকল পূর্ব মেদিনীপুর। এই জেলায় সাফল্যের হার ৯৭.৬৩ শতাংশ। জেলার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে কালিম্পং। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃতীয় স্থানে। কলকাতার স্থান সাফল্যের তালিকায় চতুর্থ। উত্তর ২৪ পরগনায় সাফল্যের হার ৯১.৯৮ শতাংশ। এবছর সফল পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লক্ষ ২১ হাজারের কাছাকাছি। ৯ লক্ষ ৪৯ হাজার ৯২৭ জন সফল। পাশের হার ৮৬. ৬০ শতাংশ। ছাত্র পাশ করেছেন ৪ লক্ষ ৩১ হাজার ১৫০।
৬৯৩ পেয়ে প্রথম দুজন। বাঁকুড়ার রাম হরিকৃষ্ণ হাই স্কুলের ছাত্র অর্ণব গড়াই ও বর্ধমান সিএস এস স্কুলের ছাত্র রৌনক মণ্ডল। মালদার গাজোলের আদর্শবানী অ্যাকাডেমি হাই স্কুলের ছাত্রী কৌশিকী সরকার দ্বিতীয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। যুগ্ম দ্বিতীয় স্থানে ঘাটাল বিদ্যাসাগর হাইস্কুলের রৌনক মণ্ডল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। তৃতীয় স্থানে স্থানাধিকারী দুজন। আসানসোলের উমারানি ঘোরাই মহিলা গার্লস কল্যাণ হাইস্কুলের ছাত্রী অনন্যা দাশগুপ্ত ও পূর্ব মেদিনীপুরের চোরেপালিয়া শ্রী শ্রী বাসন্তী বিদ্যাপীঠের ছাত্রী দেবশিখা প্রধান। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। চতুর্থ স্থানে চার জন। আলিপুরদুয়ার ম্যাকুইলিয়াম হাইস্কুলের ছাত্র অভীক দাস চতুর্থ। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। মালদার রামকৃষ্ণ বিদ্যামন্দির অভিষেক গুপ্ত চতুর্থ। প্রাপ্ত ৬৯০। হুগলি কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র সাগ্নিক দে। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। কলকাতার পাঠভবন স্কুলের শ্রুতর্ষি ত্রিপীঠ চতুর্থ স্থানাধিকারী। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০।
পঞ্চম স্থান পেয়েছে ১১ জন, ষষ্ঠ স্থানে ৬ জন, সপ্তম স্থানে ১০ জন, অষ্টম স্থানে রয়েছে ২২ জন, দশম স্থানে ৪০ জন।