পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : কৃষি আইন প্রত্যাহারের বিষয়টিকে অনেকে বড় চোখে দেখছেন। কেউ এর মধ্যে রাজনীতির জয় দেখছেন, কেউ দেখছেন রাজনীতি।বিতর্কিত কৃষি আইন নিয়ে এখনও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন কৃষকরা।
এমন পরিস্থিতিতে শনিবার প্রধান বিচারপতি বলেছেন, আইনসভা যে আইন পাস করে তার প্রভাব কি হতে বহু সময় তা মূল্যায়ন করে না। ফলে তা “বড় সমস্যার” দিকে যায়। এর ফলে বিচার বিভাগের ওপর বোঝা বাড়ে।
তিনি আরও বলেছেন, বর্তমানে যে আদালতগুলি রয়েছে সেগুলিকে বাণিজ্যিক আদালত হিসাবে নয়া নামকরণ করে কিছু হবে না। আগে পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে। তা না হলে তা বিচারপ্রক্রিয়ায় কোনওপ্রভাব ফেলবে না।
বিচারক এবং আইনজীবীদের উদ্দেশ করে, দেশের প্রধান বিচারপতি রমনা বলেন, “আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, যতই সমালোচনা বা বাধার সম্মুখীন হই না কেন, ন্যায়বিচার প্রদানের আমাদের মিশন বন্ধ হবে না । বিচার বিভাগকে শক্তিশালী করতে এবং নাগরিকদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের কর্তব্য পালনে অগ্রসর হতে হবে।”
সংবিধান দিবস উদযাপনের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এবং কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজুর উপস্থিতিতে ভাষণে একথা বলেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, যে বিচার বিভাগে বিচারাধীন মামলার বিষয়গুলি বহুমুখী।ভাষণেও তিনি ও বলেন, তাঁর আশা সরকার দু’দিনের কর্মসূচীতে প্রাপ্ত পরামর্শগুলো বিবেচনা করবে, একই সঙ্গে সমস্যাগুলোর সমাধান করবে।
“আমি মনে করি না যে ভারতে স্বাধীনতার পর থেকে, বিচার বিভাগের কাঠামোগত স্তরবিন্যাস ঠিক কী হওয়া উচিত তা বিবেচনা করার জন্য একটি গুরুতর গবেষণা হয়েছে।” মন্তব্য রামানার