পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ২২ দিন অতিক্রান্ত। ৭ অক্টোবর মুক্তিযোদ্ধা হামাস আক্রমণ চালিয়েছিল ইসরাইলে। পাল্টা আক্রমণ ও প্রতিশোধ যে কতটা ভয়াবহ ও দুর্বিষহ হতে পারে তা প্রতিক্ষণে প্রমাণ করেছে নেতানিয়াহু’র ‘রক্ত পিপাসু’ সেনা। গাজা’কে মানচিত্র থেকে মুছে দিতে ফিলিস্তিনি শিশুদের লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছে ইহুদি বাহিনী। এক এক করে প্রাণ কাড়ছে হাজারো ‘মাসুম’ বাচ্চাদের।
শুধু তাই নয়, হামাস’কে নিকেশের অজুহাতে হাসপাতাল ও শরণার্থী শিবিরে বোমা বর্ষণ করতে পিছুপা হচ্ছে না দখলদার ইসরাইল বাহিনী। সাদা ফসফরাস থেকে শুরু করে জেডিএম বোমা সব ব্যবহার হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। ‘সো-কলড’ প্রতিশোধের আগুনে অন্ধ হয়ে গাজার এক ইঞ্চ জমিও ছাড়ছে না ‘ইহুদি সেনা’। ইন্টারনেট, জল, বিদ্যুৎ পরিষেবা বন্ধ করে দিয়ে আকাশ, স্থল, জলপথে রক্তক্ষয়ী প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়ে গণহত্যার ছক কষেছে ইসরাইল।
একসঙ্গে হাজার হাজার মজলুম ফিলিস্তিনিকে হত্যা করার পরও পশ্চিমাদের সমর্থন পাচ্ছে ইসরাইল সরকার। এমতাবস্থায় ইসলামি বিশ্বের তরফ থেকে কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। আরব বিশ্বের বহু দেশে ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে পথে নেমেছে সব শ্রেণীর মানুষ। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করছেন জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলে। শনিবার তুরস্কে সবচেয়ে বড় ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল বের হয়।