পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে ততই গাজার অবস্থা সংকট থেকে আরও কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুভয় নিয়ে বেঁছে আছে ফিলিস্তিনিরা । গাজার সবচেয়ে বৃহত্তম হাসপাতাল আল কুদুস। এবার জ্বালানি সংকটে দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতাল আল কুদুস হাসপাতাল কাজ বন্ধ করে দিল কর্তৃপক্ষ। গত একমাসের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইসরাইলি বোমাবর্ষণ শত শত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। প্রায় নিহত শিশুর সংখ্যা ৫ হাজার ছাড়িয়েছে। ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে চিকিৎসা কর্মী, রোগী এবং বাস্তুচ্যুত সাধারণ নাগরিকদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি করছে। ফিলিস্তিনিদের চিকিৎসা ও আশ্রয়ের জন্য ভয়কে তীব্রতর করে।
তারা জানায়, “পরিষেবা বন্ধের কারণ উপলব্ধ জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ বিভ্রাট। চিকিত্সা কর্মীরা রোগীদের এবং আহতদের পরিষেবা দিতে পারছে।
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মুখপাত্র টমাসো ডেলা লঙ্গা বলেছেন, আল-কুদস হাসপাতাল গত ছয় থেকে সাত দিনে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
আল-কুদস হাসপাতাল আল-শিফা হাসপাতালে যোগদান করেছে। উত্তর গাজার আরেকটি প্রধান স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা এটি। বর্তমানে এটিতেও নতুন রোগীদের জন্য সেবা বন্ধ রয়েছে। কর্মীরা বলছেন, ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ এবং জ্বালানি ও ওষুধের অভাবের কারণে যাদের ইতিমধ্যেই চিকিত্সা করা হচ্ছে তাদের মৃত্যু হতে পারে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা বলেছেন, ইসরায়েলি বোমা হামলায় আতঙ্কে চিকিৎসা