পুবের কলম প্রতিবেদক, গোবরডাঙ্গা: করোনার প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন সরাসরি পরিষেবা ও প্রশাসনিক সচেতনতার কাজে যারা উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক, নার্স পুলিশ থেকে শুরু করে প্রশাসনিক স্তরে বিভিন্ন আধিকারিকরা। তৃতীয় ঢেউ আসার আগে সাবধান বাণী হিসেবে যারা সতর্কতার বার্তা দিয়ে মানুষকে সচেতন করছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন পুলিশ কর্মীরা। করোনা যোদ্ধা হিসেবে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পুলিশের ভূমিকা লক্ষ্য করা গেল গোবরডাঙ্গাতেও। গোবরডাঙ্গা বাসীকে এই অতিমারি থেকে সাবধানতার বাণী শুনিয়ে এসেছেন,পাশে থেকেছে বরাবর, করোনাকালে আপদ বিপদের সঙ্গী হয়েছেন যারা তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য গোবরডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক কাজল ব্যানার্জী । শুক্রবার এমন একজন ব্যক্তিকে তার কৃতকর্মের সাক্ষী থাকতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আমার আশা ফাউন্ডেশন সংবর্ধনা জ্ঞাপন করে। ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক কাজল ব্যানার্জির হাতে পুষ্পস্তবক তুলে দেন আমার আশা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোসারফ মোল্যা, উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা কনভেনর ফিরোজ সরদার, হাবড়া ব্লক সম্পাদীকা রেশমা মন্ডল, বাপী শেখ সহ অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ। আমার আশা ফাউন্ডেশন সবার সাথে সবার মাঝে কাজ করে চলেছে। করণা অতি মাড়ির রধে লকডাউনের সময় মাছ স্যানিটাইজার ছাড়াও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের মধ্য দিয়ে নিজেদের ভূমিকা পালন করে চলেছে। আগামী দিনে এই সংগঠন দুস্থ মানুষের জন্য একটি স্থায়ী স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্র গড়ে তুলতে চায় । এছাড়া শিক্ষা ও স্বনির্ভরতার লক্ষে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে আমার আশা ফাউন্ডেশন জানালেন চেয়ারম্যান মোশারফ মোল্যা।