পুবের কলম প্রতিবেদক: ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা মেয়র ফিরহাদ হাকিমের। মঙ্গলবার গণেশ পূজার উৎসবের উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ডেঙ্গু ইস্যুতে মেয়র বলেন, আমরা যথাসাধ্য প্রচার করছি। কিন্তু অনেক মানুষ এখনো সচেতন নন। বিশেষ করে কেন্দ্রীয় সরকারের অফিসের বিভিন্ন জায়গায় ছাদে জল জমে ডেঙ্গুর লার্ভা জন্মাচ্ছে। বিভিন্ন সরকারি আবাসন এবং হোস্টেল গুলিতে এই প্রবণতা বেশি। নোটিশ চিঠি দিয়ে দিয়ে আমরা হয়রান । এবার বলেছি সরাসরি কেস করতে। গণেশ পূজো উপলক্ষে ফিরহাদ বলেন, আমরা বরাবরই গণেশ পূজোতে যাই। আমিও মহারাষ্ট্র নিবাসে যাব। বিরোধী দলনেতার গণেশ পুজোতে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, শুভেন্দু নতুন গেছে বিজেপিতে। ওকে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কিন্তু বাংলার মানুষ বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। যত ফল বেরোবে তত দেখবেন। এই চেষ্টা আর কোন দাম থাকবে না। ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে মেয়রের মন্তব্য, আমরা যথাসাধ্য প্রচার করছি। কিন্তু অনেক মানুষ এখনো সচেতন নন। বিশেষ করে কেন্দ্রীয় সরকারের অফিসের বিভিন্ন জায়গায় ছাদে জল জমে ডেঙ্গির লার্ভা জন্মাচ্ছে। বিভিন্ন সরকারি আবাসন এবং হোস্টেল গুলিতে এই প্রবণতা বেশি।নোটিশ চিঠি দিয়ে দিয়ে আমরা হয়রান এবার বলেছি সরাসরি কেস করতে। মমতার শিল্প সফর প্রসঙ্গে মেয়রের মন্তব্য, আমরা ভীষণ আশাবাদী। বাংলায় কিছু ছিল না, যতটুকু হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য। বাংলাকে বিশ্বে এক নম্বর করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই প্রয়াস সফলতা আনবেই। দিল্লিতে সভার অনুমতি নেই। কারণ মমতা ব্যানার্জিকে ভয় পায়। রামলীলা ময়দান কেন দিল্লির কোথাও সভা করার অনুমতি দিচ্ছে না। আসলে মোদী মমতাসে ভরতা হয়, মন্তব্য ফিরহাদের। মহিলা সংরক্ষণ প্রসঙ্গে মেয়রের মন্তব্য, হোয়াট বেঙ্গল থিঙ্কস টুডে বেস্ট অফ ইন্ডিয়া নট নরেন্দ্র মোদী থিঙ্কস টুমরো। যেটা মমতা ব্যানার্জি ভেবেছিলেন আগে আমরা করেছি এখন উনি ভাবছেন, ভালো কথা। এটা নিয়ে অনেকদিন আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার দাবি তুলেছিলেন। বিলম্বে হলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি মানা হচ্ছে এটা সুখবর। লক্ষী ভান্ডারে ভয় বিজেপির। ফিরহাদ বলেন, বিজেপি ইন্ডিয়াকে ভয় পেয়েছে বিশেষ করে ২১ সালে যখন বুঝেছে হুংকারেও কাজ হয় না। এখন যদি ভয় পেয়েও দু-একটা কাজ ভালো করে যায় তাহলে ভালো।