My father was a visionary leader whose policies helped shape modern India.
He was a compassionate & kind man, and a wonderful father to me and Priyanka, who taught us the value of forgiveness and empathy.
I dearly miss him and fondly remember the time we spent together. pic.twitter.com/jjiLl8BpMs
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) May 21, 2022
পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ প্রতি বছর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধির নিহত হওয়ার দিনটি ২১ শে মে দেশে পালন করা হয় সন্ত্রাসবিরোধী দিবস হিসেবে। আজ থেকে ৩১ বছর আগে ১৯৯১ সালে ২১শে মে তামিলনাড়ুর শ্রীপেরামবুদূরে আন্তঘাতী বোমায় নিহত হন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধি।কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় এলটিটিই সন্ত্রাসীদের দ্বারা নিহত হন তিনি। এই দিনটিতে তাই শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য চিহ্নিত করা হয়।
এইদিন দেশের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীকে বীরভূমিতে শ্রদ্ধা জানান সোনিয়া,এবং প্রিয়াঙ্কা। প্রয়াত পিতাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে এই মূহুর্তে লন্ডনে থাকা রাহুল ট্যুইট করেন। নিজের ট্যুইট বার্তায় রাহুল লেখেন “আমার বাবা একজন দুরদর্শী নেতা ছিলেন যার নীতি আধুনিক ভারত তৈরিতে সাহায্য করে। উনি একজন দয়ালু এবং উদার মানুষ এবং আমার ও প্রিয়াঙ্কার খুব ভাল বাবা ছিলেন যিনি আমাদেরকে ক্ষমা এবং সহানুভুতির মূল্য শিখিয়েছিলেন। আমার তাঁকে এবং তাঁর সঙ্গে কাটানো সময় খুব মনে পরে।”। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ট্যুইট করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।এছাড়া প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম, সচিন পাইলটও বীরভূমিতে রাজীব গান্ধির সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। উল্লেখ্য ১৯৮৪ সালে মা ইন্দিরা গান্ধি নিজের দেহরক্ষীদের গুলিতে নিহত হওয়ার পর মাত্র ৪০ বছর বয়সে দেশের সর্ব কনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি শপথ নেন রাজীব।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাজীব গান্ধি ভোটের বয়স কমিয়ে তরুণদের ক্ষমতায়ন করেছিলেন। ১৯৮৯ সালে, সংবিধানের ৬১ তম সংশোধনী আইন পাস হয় যেখানে ভোট দেওয়ার বয়স ২১ বছর থেকে কমিয়ে ১৮ বছর করা হয়।