পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: বিজেপির ডাবল ইঞ্জিন সরকারের গুঁতো সামলাতে দিশেহারা মণিপুরবাসী। ৯ মাস হয়ে গিয়েছে। মণিপুর নিয়ে এখনও নীরব প্রধানমন্ত্রী মোদি। এই সহিংসতার জেরে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আজও শরণার্থী দিন কাটছে বহু মানুষের, কিন্তু সেখানে যাওয়ার সময় পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর হাতে নেই। তিনি মণিপুরে গিয়েছিলেন সেই ২০২২-এ ভোট প্রচারের জন্য। ভোট শেষে মণিপুরে সরকার গড়েছে তারা। এখন আর সেখানকার মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন মনে করেননি প্রধানমন্ত্রী কেউ-ই। এমনটাই অভিযোগ কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের।
কংগ্রেস সভাপতি বলেন, ‘২০২৩-এর ৪ মে মণিপুরে সহিংসতায় ২০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে, গৃহহীন ৬০,০০০ মানুষ। প্রায় ৫০,০০০ মানুষ পর্যাপ্ত চিকিৎসার সুবিধা এবং খাবার ছাড়াই দিন কাটাচ্ছেন ত্রাণ শিবিরে। এদের রুজিরুটি শেষ। এই মানুষগুলো কোথায় যাবে? তাদের সবকিছু চুরি হয়ে গিয়েছে। এই মানুষগুলোর ভবিষ্যৎ অন্ধকার।’ কেবল তাই নয়, খাড়গে বলেছেন কেবল চূড়াচাঁদপুরের শরণার্থী শিবিরে ৮০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ভালো খাদ্য ও ওষুধের অভাবে ভুগছিলেন এই মানুষগুলো। প্রবল আতঙ্কে দিন কাটছে তাদের। তার জেরেই অনেকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি খারগের। সব জেনেবুঝেও মোদি একবারের জন্য মণিপুরে আসেননি।