পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: এপয়েন্টমেন্ট লেটার হাতে পেয়ে ৬ দিন পড়ানোর পরও স্কুলের চাকরি থেকে অপসারণ করা হয় এক শিক্ষিকাকে। কারণ স্কুল কর্তৃপক্ষ জানতে পারে তিনি রুপান্তরকামী। পুরুষ থেকে নারী হয়েছেন। এই ঘটনা ঘটে উত্তরপ্রদেশের খিরির এক বেসরকারি স্কুলে। তাছাড়া গুজরাতের জামনগরের একটি বেসরকারি স্কুলেও একই ঘটনার মুখোমুখি হন ওই শিক্ষিকা। সেখানেও তার সেক্সুয়াল ওরিয়ান্টেশনের কথা জানতে পেরে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর দু’দুটি হাইকোর্টে নিজের মৌলিক অধিকারের প্রশ্নে মামলা দায়ের করেন ওই শিক্ষিকা। কিন্তু সুরাহা মেলেনি। তাই এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা ও মনোজ মিশ্রার বেঞ্চ ওই শিক্ষিকাকে আস্বস্থ করে বলে, আমরা দেখছি কি করা যায়। এরপর কেন্দ্র সহ বিজেপি শাসিত দুই রাজ্য গুজরাত ও উত্তরপ্রদেশ সরকারের জবাব চেয়ে নোটিস পাঠানো হয়েছে। ওই দুই স্কুলকেও নোটিস পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীঘ্রই মামলাটি শুনবে শীর্ষ কোর্ট।