আজাহার উদ্দিন:উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যের মধ্যে পঞ্চম স্থান অধিকার করল জি ডি স্টাডি সার্কেলের অন্তর্ভুক্ত শিশু সদনের ছাত্র খন্দকার মুসাইব নওয়াজ তার প্রাপ্ত নম্বর (৪৯৪)।নওয়াজ শিশু সদনের সভাপতি খন্দকার আলাউদ্দিন আহমেদের পুত্র। উল্লেখ ফুরফুরা দরবার শরীফের পীর কালিমুল্লাহ সিদ্দিকীর নাতি খন্দকার মুসাইব নওয়াজ।ফুরফুরা দরবার শরীফে সকলেই আনন্দিত তার এই সাফল্যে। খন্দকার মুসাইব নওয়াজ বলেন ভবিষ্যতে ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করতে চাই। শিশু সদন থেকে এবছর মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২৫জন। নব্বই শতাংশের ওপর নম্বর পেয়েছে ১৪ জন, ৮০ শতাংশের ওপর নম্বর পেয়েছে ২৫জন।এছাড়াও মিশনের সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়েছে মহম্মদ আফিয়াদ হালদার৪৬৭।ফারহান হাবিব মল্লিক ৪৬৬ মিরাজ উদ্দিন গাজী ৪৬৬।
রাজ্যের মধ্যে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে তার এই সাফল্যে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছাও জানান পতাকা শিল্পগোষ্ঠীর কর্নধার আলহাজ মুস্তাক হোসেন ও জি ডি স্টাডি সার্কেলের চেয়ারম্যান প্রাক্তন আই এ এস আলহাজ সেখ নুরুল হক।তার এই সাফল্যের খবর সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়ার ফলে সরকারি আধিকারিক থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধি সকলেই তার স্কুলে গিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
এসেছিলেন হুগলি জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখার্জী।শিশু সদনের সম্পাদক কাজী একরামুল হক, সহ সম্পাদক কাজী তানজিলুল বারী ও সহ সভাপতি সেখ আব্দুল সেলিম সাহেব বলেন ছোটবেলা থেকেই খুবই মেধাবী ছাত্র ছিলেন। মাধ্যমিকেও রাঙ্ক করেছে এবার উচ্চমাধ্যমিক রাজ্য পঞ্চম স্থান দখল করে শিশু সদনের মুখ উজ্জ্বল করল। আগামী দিনে উচ্চশিক্ষার জন্য মিশন কর্তৃপক্ষ সবসময়ই পাশে থাকবে।