পুবের কলম প্রতিবেদক: হতে পারত গর্বের মূহুর্ত, কিন্তু এখন কালো তালিকা ভুক্ত হওয়ার আশঙ্কায় ভুগছে আরজি কর হাসপাতাল।
ক্যানসার চিকিৎসায় এই সন্মান আরজিকর কে দিতে পারত রাজ্যের চিকিৎসাক্ষেত্রে সেরার শিরোপা। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ছাড়পত্র পাওয়ার ক্ষেত্রে ‘ব্ল্যাকলিস্টেড’ হতে পারে আরজি কর। এথিকস কমিটির অনুমোদনের পর কেনও বিগত ১৫ মাসধরে আরজি করের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ তাতে সই করছেন না এখন সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুজছে রাজ্যের স্বাস্থ্য আধিকারিকরা।
মূলত, ব্রেস্ট ক্যান্সারের জন্য ২টি গবেষণা, হাড়ে ছড়িয়ে পড়ার ক্যান্সারে ১টি গবেষণা সংক্রান্ত ওষুধের এই ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। যদি এই ট্রায়াল সফল হয় তাহলে লক্ষলক্ষ টাকার ওষুধের দাম নেমে আসতে পারে কয়েক হাজার টাকায়। রাজ্যে ক্যানসার চিকিৎসায় আসতে পারে যুগান্তকারী পরিবর্তন। কিন্তু সই না করে দায় এড়াচ্ছেন অধ্যক্ষ। স্বাস্থ্যভবনের শীর্ষ আধিকারিকরা বলছেন সই নাই করতে পারেন অধ্যক্ষ তবে তাঁকে এর জন্য কারণ দর্শাতে হবে।
এ নিয়ে আরজি করের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায় বলেন, “আমি দেখব বিষয়টি। অধ্যক্ষের সঙ্গেও কথা বলব। অন্যদিকে রাজ্যের শিক্ষা স্বাস্থ্য অধিকর্তা প্রদীপ মিত্র বলছেন একটা প্রজেক্টের কাজ যখন এতদূর এগিয়ে গিয়েছে তখন কেন সেটি অধ্যক্ষ্যের সই না করার জন্য কেন আটকে থাকবে। প্রয়োজনে মুখ্যমন্ত্রীকে জানাতে হবে।