পুবের কলম প্রতিবেদক: পতাকা শিল্প গোষ্ঠীর কর্ণধার ও পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষা আন্দোলনের পুরোধা জনাব মোস্তাক হোসেন প্রতিষ্ঠিত জি.ডি. স্টাডি সার্কেলের পরিচালিত জি.ডি. অ্যাকাডেমির ছাত্র মুকসেদুল মোমিন ৪৭২ নম্বর পেয়ে জি.ডি অক্যাডেমিতে এবছর প্রথম স্থান অধিকার করেছে। মালদা জেলার মারপুর গ্রামের একজন দিনমজুর চিকিৎসক হওয়ার।
এই লক্ষ্যেই তার পথচলাও শুরু হয়েছে। তার বাবা-মা এই সাফল্যে অত্যন্ত খুশি। তাঁরা পুত্রের ভবিষ্যতের জন্য আরও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন এবং অ্যাকাডেমির পরিচালন সমিতি ও শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষা কর্মীদের আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
অ্যাকাডেমির আর এক ছাত্রী কোলকাতার আদর্শপল্লীর স্নেহা ফতেমা ৪৬৮ নম্বর পেয়ে জি.ডি. অ্যাকাডেমিতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে। স্নেহার বাবা পেশায় একডন দর্জি। তারও ইচ্ছা ভবিষ্যতে ডাক্তার হওয়ার।
অক্যাডেমির ছাত্রী ফারহিন সুলতানা ও তৌফিক ইমরোজ ৪৬৫ নম্বর পেয়ে যুগ্মভাবে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। তাদেরও ইচ্ছা ডাক্তার হওয়ার। ৪৬৪ নম্বর পেয়ে চতুর্থ স্থান অদিকার করেছে রিজিয়া বেগম। ৪৬২ নম্বর পেয়ে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে আনিসা বেগম। এদের প্রত্যেকেরই লক্ষ্য ভবিষ্যতে ভালো ডাক্তাার হওয়ার।
এ বছর জি.ডি. অ্যাকাডেমিতে মোট ৬১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৫ জন ৯০ শতাংশেরও বেশি নম্বর, সকলেই ৮৩ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়ে জি.ডি.অ্যাকাডেমিকে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। বিগত বছরে মাফুজা খান জি.ডি. অ্যাকাডেমি থেকে ৪৮৬ নম্বর পেয়ে রাজ্যে দশম স্থান অর্জন করেছিল।
জি.ডি. অ্যাকাডেমির এই উল্লেখযোগ্য ফলাফলের জন্য পতাকা শিল্পগোষ্ঠীর কর্ণধার জনাব মোস্তাক হোসেন সাহেব গর্বিত, অত্যন্ত তিনি কৃতী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ধন্যবাদ জানান। ভবিষ্যতে আরও ভাল ফল করার জন্য তিনি উৎসাহিত করেন। কৃতী ছাত্রছাত্রীর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য মোস্তাক হোসেন সাহেব তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন। জি.ডি চ্যারিটেবল সোসাইটির চেয়ারম্যান, পি.এস.সি.-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান (অবসর প্রাপ্ত আই.এ.এস.) জনাব সেখ নুরুল হক মহাশয় এই সফল্যে উৎসাহিত হয়ে ভবিষ্যতে আরও ভালো ফল পাওয়ার জন্য আশাবাদী।